US-Bangla launches Kuala Lumpur-Dhaka flight

US-Bangla launches Kuala Lumpur-Dhaka flight





Dear Valued Patron,

This is to inform you, that from 16th July onward we will be operating one flight weekly.Ticket Fare & Flight Schedule available in website (https://usbair.com/welcome),To get the lowest fare, please check and confirm your ticket as early as possibleNote 01:Before Travel, you must get a Covid-19 test Negative Certificate within 72 Hours of Flight Departure and 14 Days Hotel Booking Confirmation.You may book your Hotel Booking or take our package as available (Contact us)Note 02:Malaysia Immigration Launching Counter of Unlicensed Migrant Recalibration Program (PATI) at Kuala Lumpur International Airport (KLIA) from 08th July onward. (https://www.bernama.com/en/crime_courts/news.php?id=1980276)The Immigrants are requested to have valid travel documents that have been approved by the respective embassy,* Have Flight ticket to homeland * Payment compound 500RM via Debit Card, Credit Card, or Touch ‘n Go e-Wallet only. (https://tngportal.touchngo.com.my/tng…/register/card.do…) For further assistant please contact us:24/7 Hotline:13605 or 09666713605or +880 1777 777 800-806

১৬ জুলাই থেকে কুয়ালালামপুর-ঢাকা রুটে চলবে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট

আগামী ১৬ জুলাই থেকে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকায় ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। প্রতি শুক্রবার এই ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।

সব ধরনের ট্যাক্স ও সারচার্জসহ কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার ন্যূনতম ভাড়া ৩০ হাজার ৬৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফ্লাইট চলার সময় করোনাকালীন সব ধরনের স্বাস্থ্য নির্দেশনা পালন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

১৬৪ আসনের বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে ইউএস-বাংলার।

এদিকে আন্তর্জাতিক রুটের যাত্রীদের দেশের ভেতরে আনা নেওয়ার জন্য অভ্যন্তরীণ রুটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, যশোর ও সৈয়দপুর রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

https://www.dhakapost.com/aviation/45299

প্রবাসীদের জন্য অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট চালাচ্ছে ইউএস-বাংলা

কঠোর বিধিনিষেধ মেনেই সারাদেশে লকডাউনের মধ্যেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। শুধুমাত্র বিদেশফেরত ও বিদেশগামী যাত্রীদের সেবা দেওয়ার জন্যই লকডাউন চলাকালীন সময়ে (আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত) ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর ও কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ব্যবসা নয়, সেবা দেওয়ার জন্যই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস প্রবাসীদের স্বার্থে লকডাউন চলাকালে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী যাত্রীদের সেবা দেওয়ার জন্যই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস সরকারের বিধিনিষেধসহ সব ধরনের স্বাস্থ্য সতর্কতামূলক নির্দেশনা পালন করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

লকডাউন চলাকালীন ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা ৫০ মিনিট ও বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাচ্ছে। আবার চট্টগ্রাম থেকে বেলা ১১টা ৫০ মিনিট, বিকেল ৪টা ১০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসছে।

প্রবাসী যাত্রীদের চলাচলের সুবিধার্থে প্রতিদিন ঢাকা থেকে সিলেট, সৈয়দপুর ও কক্সবাজারে উদ্দেশ্যে দুপুর ১টায়, যশোরে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে। আবার সিলেট থেকে দুপুর ২টা ২০ মিনিটে, যশোর থেকে দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে, সৈয়দপুর ও কক্সবাজার থেকে দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ফ্লাইট ছেড়ে আসছে।

শুধুমাত্র বিদেশগামী ও বিদেশফেরত যাত্রীদের কাছে টিকিট থাকা সাপেক্ষে অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলের সুযোগ থাকছে

উল্লেখ্য, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, দুবাই, গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। লকডাউন চলাকালীন সময়ে অভ্যন্তরীণ রুটের ফ্লাইট সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করুন- ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৬ অথবা ১৩৬০৫।

শনিবার চীন ও সিঙ্গাপুর যাবে ইউএস-বাংলার বিশেষ ফ্লাইট

বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি পাওয়ার পর আগামীকাল শনিবার (২৪ এপ্রিল) চীনের গুয়াংজু ও সিঙ্গাপুর রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

বেসরকারি বিমান পরিষেবা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, শনিবার রাত ১০টা ১০ মিনিটে গুয়াংজুর উদ্দেশে ইউএস-বাংলা এয়ারলান্সের বিশেষ ফ্লাইট ঢাকা থেকে উড্ডয়ন করবে। স্থানীয় সময় ভোর ৩টা ৫০ মিনিটে গুয়াংজু পৌঁছাবে এটি। পরে গুয়াংজু থেকে স্থানীয় সময় ভোর ৫টায় বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হবে এবং ভোর ৭টায় বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে।

এছাড়া শনিবার রাত ১০টা ১০ মিনিটে প্রবাসীদের নিয়ে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে ইউএস-বাংলার আরেকটি বিশেষ ফ্লাইট। এটি সিঙ্গাপুর পৌঁছাবে স্থানীয় সময় ভোর ৪টা ২৫ মিনিটে। সিঙ্গাপুর থেকে ভোর সাড়ে ৫টায় রওনা হয়ে বাংলাদেশ সময় পৌনে ৮টায় ঢাকায় নামবে।

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স জানায়, এই দুই রুটে সপ্তাহে একদিন শনিবার বিশেষ ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

তবে চীনে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য এয়ারলাইন্সটিকে কিছু শর্ত দিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।

তারা জানিয়েছে, চীন থেকে আগত প্রত্যেককে সরকার নির্ধারিত হোটেল বা কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে নিজ খরচে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। ঢাকা থেকে চীনে যাওয়ার সময় মাঝারি আকারের এয়ারক্রাফটে যাত্রী ভরে ফ্লাইট পরিচালনা করা যাবে। তবে বড় আকারের এয়ারক্রাফটে (মডেলভেদে) সর্বোচ্চ ২৮০-৩২০ জন যাত্রী বহন করা যাবে। চীন থেকে ঢাকায় ফেরার সময় মাঝারি আকারের এয়ারক্রাফটে সর্বোচ্চ ১০০ জন এবং বড় আকারের ফ্লাইটে সর্বোচ্চ ১৫০ জন যাত্রী বহন করা যাবে।

প্রতিটি ফ্লাইটের ইকোনমি ক্লাসের একটি সারি ও বিজনেস ক্লাসের একটি সিট ফাঁকা রাখতে বলা হয়েছে। ফ্লাইটে কোনো যাত্রীর করোনা সন্দেহ হলে তাকে ফাঁকা সিটে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বেবিচক।

চীনে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি পেল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

চলমান ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ দেশে আন্তর্জাতিক শিডিউল ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে জরুরি কাজে নিয়োজিত যাত্রীদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনায় রেখে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সকে চীনের গুয়াঞ্জু রুটে বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দিলো বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।

বেবিচকের দায়িত্বশীল সূত্র ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। 

বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-চীন রুটে ফ্লাইটের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে বেবিচক চীনের অনুমোদিত গন্তব্যে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সকে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি দিয়েছে। তবে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য সবাইকে সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।

বেবিচক জানায়, সম্প্রতি এ বিষয়ে আলোচনা করতে বেবিচক একটি সভা করে। এতে সভাপতিত্ব করেন বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান। সেখানে পদ্মা সেতুর রেল প্রকল্পসহ দেশে চলমান বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য চীনা নাগরিকদের নিয়মিত বাংলাদেশে আসা-যাওয়ার বিষয়টি উঠে আসে। এ কারণে অনেকেই এ ফ্লাইটটি খোলা রাখার আবেদন করেন। তাই বেবিচক চীনে বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে।

তবে ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। বেবিচক জানিয়েছে, চীন থেকে আসা প্রত্যেককে সরকার নির্ধারিত হোটেল বা কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে নিজ খরচে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

ঢাকা থেকে চীন যাওয়ার সময় মাঝারি আকারের এয়ারক্রাফটে সক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী পরিবহন করা যাবে। তবে শেষের সারি ফাঁকা রাখতে হবে। বড় আকারের এয়ারক্রাফটে (মডেল ভেদে) সর্বোচ্চ ২৮০-৩২০ জন যাত্রী বহন করা যাবে।

চীন থেকে ঢাকায় ফেরার সময় মাঝারি আকারের এয়ারক্রাফটে সর্বোচ্চ ১০০ জন এবং বড় আকারের ফ্লাইটে সর্বোচ্চ ১৫০ জন যাত্রী বহন করা যাবে।

প্রতিটি ফ্লাইটের ইকোনমি ক্লাসের ১টি সারি ও বিজনেস ক্লাসের একটি সিট ফাঁকা রাখতে বলা হয়েছে। ফ্লাইটে কোনো যাত্রীর করোনা সন্দেহ হলে তাকে ওই সিটে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বেবিচক।

এর আগে গত ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে পুনরায় ফ্লাইট চালুর আবেদন জানায় চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড (সিআরইসি)। ফ্লাইট চলাচল শুরু না হলে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ বিলম্বিত হতে পারে বলে মনে করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআরইসি জানায়, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ একটি যৌথ প্রকল্প। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলছে। ফলে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে যাতায়াত করতে হচ্ছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ৩০ জন ব্যক্তিকে প্রতি সপ্তাহে চীনে যাতায়াত করতে হয়। তাদের মধ্যে প্রকল্প পরিচালক, নিরাপত্তা, মান যাচাই ও কারিগরি নির্মাণ কর্মকর্তারা রয়েছেন।

প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা বলছেন, করোনার জন্যে প্রকল্প পরিচালনার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা ও সাইটের শ্রম ব্যবস্থাপনা ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এখন ফ্লাইট স্থগিত করার ফলে প্রকল্পের অগ্রগতি আরও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যদি চীন থেকে নির্মাণ স্থানে সময়মতো ফিরতে না পারেন, তবে বেশ কয়েকটি কাজ বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়বে। কিছু কাজ বাধ্য হয়ে স্থগিত করতে হবে। যা নির্মাণ কাজের অগ্রগতিতে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। 

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, চীন থেকে যেসব কর্মী বাংলাদেশে এসেছেন তারা সবাই দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন। ফলে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে তারা ঝুঁকি তৈরি করবেন না। সরকার যদি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ফিরে আসা চীনা কর্মীদের জন্য নির্ধারিত স্থানে সেন্ট্রালাইজড কোয়ারেন্টাইনের নীতিমালা তৈরি করে, তবে তারা আর বাংলাদেশে আসতে চাইবেন না। এই বিষয়গুলো প্রকল্পের অগ্রগতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে।

বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্লেন চলাচল স্থগিত করা হয়। ফলে চট্টগ্রামে প্রকল্পের জন্য অর্ডার করা ইস্পাত বিম, ইস্পাত বার ও বিভিন্ন সামগ্রী বহনকারী নৌযানের জট দেখা দিয়েছে। এছাড়াও উচ্চ পোর্ট ডেমারেজ ফি, অতিরিক্ত পোর্ট স্টোরেজ চার্জ ও জ্বালানি চার্জের কারণে প্রকল্পের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। ইস্পাত বিম, রেল ও অন্যান্য জিনিসপত্র আসতে বিলম্বিত হচ্ছে। যা প্রকল্পের সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে একটি চ্যালেঞ্জ ছিল।

এদিকে গত ১৭ এপ্রিল থেকে দুবাই, মাস্কাট, দোহা ও সিঙ্গাপুরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। স্বাস্থ্য সতর্কতার অংশ হিসেবে সব ফ্লাইট ঢাকা থেকে পরিচালিত হচ্ছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সব নির্দেশনা মেনে সপ্তাহে ৯টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে দুবাই, ৭টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে মাস্কাট, ৪টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে দোহা ও একটি করে ফ্লাইট ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুরে পরিচালনা করছে। 

সরকারের নির্দেশনায় সব আন্তর্জাতিক রুটের যাত্রীদের ভ্রমণের ৭২ ঘণ্টা আগে কোভিড-১৯ এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট সংগ্রহ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্য থেকে যেসব যাত্রী দেশে আসবেন প্রত্যেককেই সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজ খরচে প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা হোটেলে কোয়ারেন্টাইন থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যাত্রীদের এসব মেনে ফ্লাইটে ওঠার নির্দেশনা দিয়েছে এয়ারলাইন্সটি।

বিশেষ ফ্লাইট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের সেলস্ অফিস, নিকটস্থ ট্রাভেল এজেন্সি, ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৬ অথবা ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেছে তারা।

গত ১৫ এপ্রিল রাতে এক ভার্চুয়াল সভায় এয়ারলাইন্সগুলোকে মধ্যপ্রাচ্যের ৪ দেশ ও সিঙ্গাপুরে সপ্তাহে ১০০-এর বেশি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি দেয় বেবিচক।

https://www.dhakapost.com/aviation/25684